Municipality

এক নজরে পাঁচবিবি পৌরসভা

ক্র: নং
বিবরণ
পরিমাণ
০১
স্থাপিত
২৭ শে আগষ্ট ১৯৯৮ সাল
০২
শ্রেণী
‘‘’’ (প্রথম)
০৩
ওয়ার্ড সংখ্যা
০৯ (নয়টি
০৪
এরিয়া
১০বর্গ কিলো মিটার
০৫
জনসংখ্যা
২৫,০০০ জন
(
পুরম্নষ১৩,২৭৫জন,
(
মহিলা১১,৭৭৫জন
০৬
হোল্ডিং সংখ্যা
,৫২৩টি
০৭
রাসত্মা
৪৯.২৮৬ কিঃ মিটার
(
পাকা১৯.৩৮৬কিঃ মিটার,
(
কাচা-২৯.৯১০কিঃ মিটার
০৮
ড্রেন
৩৪.৬০৬কিঃ মিটার
(
ব্রিক্স ড্রেন-.৮২৩কিঃমিটারকাচাড্রেন২৯.৭৮৩কিঃ মিটার
০৯
ব্রিজ

১০
কালভার্ট

১১
(কবরস্থান
(
শ্মশান ঘাট
১০টি
০১টি
১২
পশু হাসপাতাল
০১টি
১৩
পরিবার পরিকল্পনা
০১টি
১৪
নলকূপ
২০টি
১৫
গণ শৌচগার
০২টি
১৬
পৌর হাট  বাজার
০১টি
১৭
সড়ক বাতি
১২২টি
১৮
স্যানিটেশনের জন্যরিংসস্নাাব বিতরণের সংখ্যা

১৯
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান
(জামে মসজিদ
৩০টি
(পুরাতন জামে মসজিদ
২টি
(মন্দির
৯টি
(গীর্জা
০টি
(প্যাগোডা
০টি
                                                 

২০
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
(কলেজ
২টি
(কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
২টি
(সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়
২টি
(বেসরকারী উচ্চবিদ্যালয়

(সরকারী প্রাথমিকবিদ্যালয়
০৬টি
(রেজিষ্টার প্রাথমিকবিদ্যালয়
০২টি
(কেজি স্কুল
০৭টি
(মাদ্রাসা
১টি
(এতিম খানা
৪টি
২১
(গণ পাঠাগার(সরকারী)
১টি
(গণ পাঠাগার(বেসরকারী)
৩টি
২২
শাখা ডাকঘর
১টি
২৩
চিকিৎসা কেন্দ্র
৩টি
২৪
তহশিল অফিস
১টি
২৫
ব্যাংক
৪টি
২৬
বেসরকারী প্রতিষ্ঠান(এনজিও)
৭টি
২৭
ক্লাব
-১০টি
২৮
পুলিশ তদমত্ম কেন্দ্র
১টি
২৯
টিএন্ডটি অফিস
১টি
৩০
হাসপাতাল
১টি
৩১
বেসরকারী ক্লিনিক
১টি
৩২
খাস জমি

৩৩
সরকারী জমি

৩৪
জমিদার বাড়ী
১টি
৩৫
সিনেমা হল
১টি
৩৬
স্টেডিয়াম
১টি


পাঁচবিবি পৌরসভা কাউন্সিলরগণ

ক্রমিকনং
নাম
ওয়াড
মোছাঃ ইভানাআক্তার মিনু
মহিলা কাউন্সিলরসংরক্ষিতআসন নং-০১,০২,০৩
মোছাঃ ফাতেমাখাতুন
মহিলা কাউন্সিলরসংরক্ষিতআসন নং-০৪,০৫,০৬
মোছাঃ তহমিনাআক্তার শিরিন
মহিলা কাউন্সিলরসংরক্ষিতআসন নং-০৭,০৮,০৯
মোঃ রম্নহুল আমিন
কাউন্সিলরওয়ার্ড নং-০১
মোঃ আব্দুর রাজ্জাক
কাউন্সিলরওয়ার্ড নং-০২
মোঃ আব্দুল হান্নানরনি
কাউন্সিলরওয়ার্ড নং-০৩
মোঃ ইদ্রিস আলীফকির (বাহাদুর)
কাউন্সিলরওয়ার্ড নং-০৪
মোঃ নূর হোসেন নূর
কাউন্সিলরওয়ার্ড নং-০৫
মোঃ আনিছুর রহমানবাচ্চু
কাউন্সিলরওয়ার্ড নং-০৬
১০
মোঃ শাহীন আলমামুন
কাউন্সিলরওয়ার্ড নং-০৭
১১
মোঃ মুনসুর রহমান
কাউন্সিলরওয়ার্ড নং-০৮
১২
মোঃ কামাল হোসেনআকন্দ
কাউন্সিলরওয়ার্ড নং-০৯

পাঁচবিবির প্রথম কৃষিবিদ  কৃষি বিজ্ঞানী

নাম                               :           মোহাম্মদ আব্দুল করিম
পিতার নাম                      :           মরহুম মোহাম্মদ আব্দুল গফুর (প্রাক্তন শিক্ষক)স্থায়ী ঠিকানা                     :           গ্রামদমদমাপাঁচবিবি পৌরসভা;
                                                
থানাডাকঘর উপজেলাপাঁচবিবি
                                                
জেলাজয়পুরহাট
শিক্ষাগত যোগ্যতা              :
(
পাঁচবিবি লাল বিহারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৫৪ সালে একমাত্র প্রথম বিভাগ প্রাপ্ত ম্যাট্রিকুলেট                       
(
রাজশাহী সরকারি কলেজ থেকে ১৯৫৬ সালে আইএসসি পাশ
(
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন শেরে-বাংলা কৃষি কলেজতেজগাঁঢাকা থেকে ১৯৫৯ সালে বিএজি (ব্যাচেলর অব এগ্রিকালচারডিগ্রিলাভ
(
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অধীনে  চাকুরীরত অবস্থায় লেবাননের আমেরিকান ইউনিভারসিটি অব বৈরুত থেকে ১৯৭২  সালেকীটতত্ত্ব বিষয়ে  এমএস. (মাষ্টার অব সায়েন্সডিগ্রি লাভ
(
)  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউটে বিজ্ঞানী হিসাবে চাকুরীরত অবস্থায় আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বাউলিং গ্রীন স্টেট  ইউনিভারসিটিথেকে ১৯৮৩ সালে  প্রাণী-পরিবেশ বিজ্ঞান গবেষণা বিষয়ে  পি্এইচ.ডি. (ডক্টর অব ফিলোসফিডিগ্রি লাভ
(
)  দেশ  বিদেশের বহু কৃষি গবেষণা সংস্থা থেকে বিভিন্ন ফসলের চাষ  সে সকল ফসলের অনিষ্টকর কীটপতঙ্গ  মেরুদন্ডী প্রাণীসমূহেরদমন ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বিশেষজ্ঞ-প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত
কর্মজীবন:
সুদীর্ঘ ৩৭ বছরের চাকুরী জীবনে (জানুয়ারি১৯৬০ থেকে আগষ্ট১৯৯৬কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে প্রায় ১৫ বছরের সরকারীচাকুরীকালে কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহে কৃষিতত্ত্ব বিষয়ক ইন্সট্রাকটর,  কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা  বিদেশে কীটতত্ত্ব বিষয়েপড়াশুনা এবং গবেষণাকৃষিতত্ত্বের ইন্সট্রাকটর পদে কর্মরত থাকা অবস্থায় কীটতত্ত্ব বিষয়ে এমএস ডিগ্রি থাকায় কতৃপক্ষের অনুমোদনক্রমেপ্রথমে ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রধান ইক্ষুু-কীটতত্ত্ববিদ পদে মোট  (পাঁচবছর এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটেরকীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান   মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে যোগদান  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে কর্মরত অবস্থতায় পিএইচ.ডি.ডিগ্রী লাভ সহ  এই কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের চাকুরী থেকে পরিচালক (সেবা  সরবরাহপদে পদোন্নতি প্রাপ্তির পর ০১-০৮-১৯৯৬ ইংতারিখে পূর্ণভাবে অবসরপ্রাপ্ত হই অবসরপ্রাপ্তির পর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউনসিলের  অধিনস্ত বিভিন্নপ্রজেক্টে জাতীয় কোঅর্ডিনেটর অথবা কৃষি বিশেষজ্ঞ হিসাবে কাজ করেছেন
কর্মপরিচয়:
ছাত্রাবস্থায় পঞ্চাশ  ষাট এর দশকে একজন ভাল ছাত্র  প্রশিক্ষক হওয়া ছাড়াও  পাঁচবিবিশেরে-বাংলা কৃষি কলেজ (তেজগাঁঢাকাএবংসিলেট  খুলনার কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহে ক্রিকেট খেলানাটক  যাবতীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসমূহের  প্রধান সংঘঠক  মূলঅংশগ্রহণ ছিল কৃষি সম্প্রসারণ প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহে কৃষিতত্ত্ব বিষয়ক শ্রেষ্ঠ প্রশিক্ষকের স্বীকৃতি লাভ করে ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটেরপ্রধান ইক্ষুু-কীটতত্ত্ববিদ পদে এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান   মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাপদে প্রায় ২২ বছর একজন নেতৃস্থানীয় কৃষিবিজ্ঞানী হিসাবে দেশসেবার সূযোগ পেয়েছেন ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউটের সূচনালগ্নের পাঁচ রছরে ইনস্টিটিউটটিকে ঠিক মত গড়ে তুলতে এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসাবে প্রশংসনীয় অবস্থানে নিয়ে যেতে সকল বিজ্ঞানীকে উদ্বুদ্ধ করতেনিবেদিতপ্রাণ কর্মী  নেতার ভূমিকা পালন করেছেন  পরবর্তীতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান   মুখ্যবৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে যোগদান করে একজন বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ননিবেদিতপ্রাণ  প্রবীণ কৃষি-কীটতত্ত্ববিদ এবং অনিষ্টকর মেরুদন্ডীপ্রাণী নিয়ন্ত্রণ বিশেষজ্ঞ হিসাবে কীটতত্ত্ব বিভাগ  অনিষ্টকর মেরুদন্ডী প্রাণী গবেষণা শাখার আধুনিকায়নে এবং আন্তর্জাতিক মানের গবেষণাপরিচালনে সক্ষম  হন  কারণে ইপসায় (বর্তমান বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সালনাগাজীপুরএমএস  পি্এইচ.ডিকোর্সের ছাত্রদেরকীটতত্ত্ব বিষয়ক কোর্সসমূহের পাঠদান করি এবং ইপসাবাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ময়মনসিংহ  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমএস পি্এইচ.ডিকোর্সের ছাত্রদের কীটতত্ত্ব  অনিষ্টকর মেরুদন্ডী প্রাণী গবেষণা বিষয়ে ’থিসিস’ সুপারভাইজার ছিলেন জাতীয়  আর্ন্তজাতিকজার্নাল’  অন্যান্য প্রকাশনাসমূহে বাংলাদেশের বিভিন্ন ফসলের অনিষ্টকর কীটপতঙ্গ  মেরুদন্ডী প্রাণীসমূহের ক্ষয়-ক্ষতি নিরুপন  দমনব্যবস্থাপনা বিষয়ে তাঁহার লেখা ৭২টি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে একজন সেরা কৃষি কীটতত্ত্ববিদ  অনিষ্টকর মেরুদন্ডী প্রাণী নিয়ন্ত্রণবিশেষজ্ঞ হিসাবে আর্ন্তজাতিক বিভিন্ন সংস্থা ওাবাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের সর্বোচ্চ সংস্থা ’বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন  ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্টঅব সায়েন্স’ কর্তৃক স্বীকৃতি লাভ এবং  বাংলাদেশ কীটতত্ত্ব  সমিতি থেকে স্বর্ণপদক লাভ করেন

No comments:

Post a Comment